আমাদের কোর্সের বিশেষ বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা সমূহ
#1.
আমরা প্রথমে সহজ কাজগুলো শিখিয়ে প্রতি মাসে টাকা ইনকাম নিশ্চিত করি। পরবর্তী মাস থেকে ইনকাম ও চলতে থাকে এবং ক্রমান্বয়ে কঠিন কাজগুলো শেখানো চলতে থাকে। যত কঠিন কাজ শিখবেন তত ইনকাম বাড়তে থাকবে। এইভাবে কোর্স চলাকালীন কাজ শেখা এবং ইনকাম করা একই সাথে চলে।
#2.
ইনকাম শুরু না হলে? পরিপূর্ণভাবে আমাদের গাইডলাইন + ইন্সট্রাকশন ফলো করার পরও ইনকাম শুরু না হলে আমরা কাজ দেব + প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা করে বেতন দেব।
#3.
এক এডমিশনেই ১০০+ প্রফেশনাল কাজ শেখানো হয়। যেগুলো অন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে শিখতে প্রায় কয়েক লাখ টাকা খরচ হবে।
কয়েক লাখ টাকা খরচ করার পরেও আপনি পরিপূর্ণ শিখবেন কিনা এবং শেখার পর ইনকাম শুরু করবেন কিনা তার কোন নিশ্চয়তা অন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট দেয় না, আমাদের মত।
#4.
একদম বেসিক থেকে এডভান্সড লেভেল পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেপ শেখানো হয়।
#5.
প্রতিদিন ইন্সট্রাক্টর Kazi Asif (Top Rated Freelancer) ২ ঘন্টা ক্লাস নেন (বিকাল ৪ঃ০০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬:০০ পর্যন্ত)
#6.
প্রতিদিন ৩ ঘন্টা লাইভ সাপোর্ট ( রাত ৮ – রাত ১১ টা)।
#7.
সকল সফটওয়্যার ও রিসোর্স ফ্রি’তে প্রোভাইড করা হয়।
#8.
প্রতি মাসে ৩০/৩৫ হাজার টাকা ইনকাম না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস ও সাপোর্ট।
#9.
কিভাবে বায়ার কনভেন্স করবেন, বায়ারের সাথে ইন্টারভিউ, কাজ করা, কাজ জমা দেয়া, পেমেন্ট ট্রান্সফার ইত্যাদি স্টেপ বাই স্টেপ শেখানো হয় ।
#10.
কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদান, যেটা দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি বাংলাদেশী কোম্পানীতেও ৩০-৫০ হাজার টাকা বেতনে চাকরী করা যাবে। (আমরা সার্টিফিকেটে বিশ্বাসী নই। আপনার স্কিলই আপনার সার্টিফিকেট)
#11.
যশোর ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট পরিচালনা করেন টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার কাজী আসিফ আব্দুল্লাহ। সুদীর্ঘ ৮ বছর+ ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং করছেন। বাংলাদেশ বিনির্মাণে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে যুগান্তকারী পরিবর্তনের মাধ্যমে বহুমুখী সাফল্য অর্জন করার চেষ্টা করছেন। বাংলাদেশের অন্যতম এই ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (যশোর ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট) প্রতিষ্ঠানটি বেকার সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার চেষ্টা করছে।